ঝিনাইদহের বিজয়পুর বাজার সংলগ্ন ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুল

ঝিনাইদহের একটি স্বনামধন্য ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হিসাবে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা অন্তর্গত বিজয়পুর বাজার সংলগ্ন ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুল ।এ স্কুলটি প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সুনামের সাথে শিক্ষার মান বজায় রাখার ক্ষেত্রে অকল্পনীয় ভূমিকা পালন করছে ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুল। ঝিনাইদাহের মধ্যে একটি ঐতিহ্যবাহী স্বনামধন্য প্রি-ক্যাডেট স্কুল হিসাবে এই প্রতিষ্ঠান জেলা জুড়ে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। আজ উক্ত প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও পরিচালক মহাদয় জনাব মোঃ আজিজুল ইসলাম এর সাথে সাংবাদিকদের কথা হলে তিনি বলেন ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুল, বিজয়পুর বাজার সংলগ্ন এই প্রতিষ্ঠানটি আমি আমার শ্রম এবং ভালোবাসার মাধ্যমে তিল তিল করে গড়ে তুলেছি, আমি ২০০০ সালে ইং খ্রিস্টাব্দে এই স্কুলটি দাঁড় করায় । এখানে প্লে গ্রুপ থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বাচ্চাদের পাঠদান করানো হয়।অভিজ্ঞ শিক্ষক মন্ডলীদের দ্বারা । এখন স্কুলে ছাত্রছাত্রী আছে প্রায় ১০০ জন।এখানে অভিজ্ঞ এবং দক্ষতা সম্পূর্ণ শিক্ষক আছেন ০৭ জন।যে শিক্ষকগুলো আছেন তারা নিরলস ভাবে সার্বক্ষণিক ভাবে বাচ্চাদের ভালো মানুষ এবং ভালো ফলাফল যাতে করতে পারে,সেদিকে দৃষ্টি রাখেন এবংআমি নিজেও সকল বাচ্চাদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে মাধ্যমে এই ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুল, সুন্দর ভাবে পরিচালনা করে থাকি সবসময়, এবং বাচ্চাদের বিষয়ে সবসময় নজরদারি রাখি । তিনি জানান এখানে বাচ্চাদের পাশের হার ১০০% এবং এখানে বাচ্চাদের মনোরম এবং আনন্দঘন পরিবেশে আধুনিকায়ন ডিজিটাল স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য প্রত্যয় নিয়ে বাচ্চাদের মাঝে তথ্য প্রযুক্তি ও অনলাইন কার্যক্রম সম্পর্কে ধ্যান ধারণা প্রদান করা হয়। এবং প্রতিবছর ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুল থেকে ট্যালেন্টপুল ও সাধারণ বৃত্তি পেয়ে থাকে। এবং প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও শিক্ষা সফর এর আয়োজন করানো হয়ে থাকে। আমার এই স্কুলটি বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে পরিচালিত হয়ে থাকে। তিনি বলেন আমার স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে এজন্যই তিনি স্মরণ করেন , বাংলার রাখাল রাজা শেখ মুজিবুর রহমানকে, এবং ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট এ ঘাতকের বুলেটে নির্মমভাবে সকল শহীদের প্রতি এবং শিশু পুত্র শেখ রাসেলসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকল শহীদদের । শ্রদ্ধেয় ভরে স্মরণ করেন ১৯৭১ সালে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের যাদের আত্মত্যাগের মাধ্যমে আমরা পেয়েছি ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের লাল সবুজের একটি দেশ, স্বাধীন এবং সার্বভৌমত্ব বাংলাদেশ। শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড, যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত, সে জাতি তত বেশি উন্নত, নেপোলিয়ন বোনাপার্ট বলেছিলেন আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও আমি একটি শিক্ষিত জাতি উপহার দেব। আজকের এই কোমলমতি শিশুরাই আগামী দিনের জাতির কর্ণধর। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার যে স্মার্ট বাংলাদেশ ২০৪১ সালের যে ডিজিটাল আধুনিক বাংলাদেশ সেই স্বপ্নের অবিকল্প সারথি আজকের এই কোমলমতি শিশুরাই। ঝিনাইদহের মধ্যে ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুলে একটি স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান, এই ব্যতিক্রম অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী অনেক ভালো ফলাফল করে, ভালো উন্নতমানের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে এবং ভবিষ্যতে করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। একজন সু নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে হলে শিক্ষার কোন বিকল্প নেই, জ্ঞানী শক্তি। ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও পরিচালক মোঃ আজিজুল ইসলাম যিনি অত্যন্ত দক্ষ সৎ সাহসী ও পরিশ্রমী ব্যক্তি যার সততার সহিত এই প্রতিষ্ঠানটি এখন একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মধ্যে ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুল,একটি সুনামধন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এবং তিনি বলেন যে একটি মানুষের চালিকা শক্তি, হচ্ছে শিক্ষা।শিক্ষা দিয়ে গড়ব দেশ এই আমাদের সোনার বাংলাদেশ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ব্যতিক্রম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়ে এবং সকলের সুস্বাস্থ্য এবং মঙ্গল কামনা করে পরিচালক মহোদয় তার আলোচনা শেষ করেন এবং তিনি বলেন, শিক্ষায় একটি মানুষের বিবেক,যেটা দিয়ে মানুষ তার সারা জীবনের চলার পথের বাহক হিসেবে কাজ করে থাকে, শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে পারলে, দেশ ও জাতি উন্নত হবে বলে আমি মনে করি।শিক্ষায় মানুষকে অন্ধকার থেকে আলোর পথে দিশারী হিসেবে কাজ করে থাকে।