বৃহস্পতিবার ১৬ মে, ২০২৪

ঝিনাইদহে মর্ডান মোড়ে উৎসব মুখর পরিবেশে চলছে ফার্নিচার ও কসমেটিক মেলা

৬ নভেম্বর, ২০২৩ ৩:২৫:০১

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ

হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজা, এই পূজা উপলক্ষে ঝিনাইদহ এর মডার্ন মোড় থেকে পুরাতন ধোপা ঘাটা ব্রিজ পর্যন্ত বিস্তৃতি এলাকা নিয়ে বসেছে পুরাতন যুগ থেকে বসে এসেছি যে মেলা সেই ঐতিহ্য ধারাবাহিকতায় সেই মেলা। এই মেলায় পৃষ্ঠপোষকতায় রাকিবুল বাশার রোকনের নামে যিনি ঝিনাইদহ ফার্নিচার ও কসমেটিক মেলার সভাপতি হিসাবে সকলের কাছে পরিচিতি, যিনি ঝিনাইদের ফার্নিচার ও কসমেটিক মেলার জন্য বিভিন্ন সুনাম বয়ে নিয়ে এসেছেন, অতীতে এই রোকন মিয়া। এখানে বসেছে নানা ভেরাইটিস রকমের দোকান যেখানে ছেলেমেয়েদের খেলাধুলা থেকে শুরু করে সকল রকমের অন্য সামগ্রী কসমেটিক ও ফার্নিচার স্বল্প মূল্যে ঝিনাইদহের মানুষ এ সুযোগটি ব্যবহার করতে পারছে, রাকিবুল বাসার রোকনের সাথে সাংবাদিকদের কথা হলে তিনি বলেন, অতীতের ন্যায় এবারও হিন্দু ধর্মাবলুদের পূজা শেষের পর একমাস ব্যাপী এই মেলার আয়োজন করেছি, এখানে শিশু থেকে বৃদ্ধ পর্যন্ত তাদের প্রয়োজনীয় সমস্ত প্রকার জিনিস স্বল্প মূল্য কিনতে পারবে,মেলায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে, কোন প্রকার প্রতি হিংসা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির ঘটার সম্ভাবনা নাই, মডার্ন মড়ে সব সময় পুলিশের টোল থাকে, এখানে কেউ বিশৃঙ্খলা করে পার পাবে না, আর মেলার নামে যে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তি তথ্য উপস্থাপনা করা হয়েছে আর সম্পূর্ণ মিথ্যা, এখানে গরীব অসহায় মানুষ দোকানদারি করতে আসে দুর দুরন্ত থেকে তাদের কাছ থেকে কোন প্রকার বেশি পরিমাণ উৎকোচ নেয়া হয়না খরচ বাদে, এবং দ্বারা বাইরে থেকে এসেছে তাদের নিরাপত্তা নিরিবিছিন্ন রাখতে আমি সবসময় সজাগ থাকি। কোন বিষয়ে আমার কাছে অভিযোগে গেলে, তাৎক্ষণিক তা আমি সমাধান করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করি, মেলায় একটা সার্বজনীন বিষয় এটা আমার একার ব্যক্তিগত কোন জিনিস না সবার ঐকান্তিক ভালোবাসা ও অনুপ্রেরনার মাধ্যমে এই মেলা সফল ও স্বার্থক হবে বলে আমি মনে করি, এবং মেলার ফুটপাতের দোকানদারের কাছ থেকে টাকা নিয়ার যে অভিযোগটা উঠেছে তা আমি খতিয়ে দেখছি, যদি কেউ নিয়ে থাকে তার বিরুদ্ধে মেলা কমিটি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আমি আশ্বস্ত করছি। মেলায় সবাই একটু কেনাকাটা খাওয়া-দাওয়া দেখার জন্য আসে, একটু বিনোদন পাওয়ার জন্য আসে, সবারই কর্মব্যস্ত জীবন, সেখানে মেলায় এসে পরিবার পরিজন নিয়ে অল্প সময়ে তাদের পছন্দের জিনিস কিনতে পারে। আর যদি কোন ব্যক্তি প্রতারিত বা হয়রানির শিকার হয়, তা আমার কানে আসা মাত্রই আমি তার সমাধানের জন্য সর্ব চেষ্টা করি। সাংবাদিকদের তিনি আরো বলেন মান্যবর জেলা প্রশাসক মহোদয় এর অনুমতি সাপেক্ষে আমি এই মেলার আয়োজন করেছি, এখানে কোন প্রকার অরাজকতা,জুয়া খেলা,মদের আসর এবং পাশে কিছু ব্যক্তিগত প্রাইভেট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে সেগুলো আমি মাথায় রেখে, তাদের যাতে কোন প্রকার, ক্ষতির শিকার না হতে হয় সে সম্পর্কে সকলকে বলা আছে। এবং নিরিবিছিন্ন বিদ্যুতের পাশাপাশি জেনারেটর এর মাধ্যমে ব্যবস্থা আছে আলোর, যাতে কোন প্রকার সমাস্য বা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে না হয়। কারণ এ পরিবেশটা আমাদের এটা ভালো রাখার দায়িত্ব আমাদের, এই শহরের উন্নয়ন ঘটলে আমাদের সকলের উন্নয়ন ঘটবে, কিন্তু কিছু অসাধু ব্যক্তি আছে তারা আমার নামে বিভিন্ন প্রকার অপব্যাদ ও মিথ্যা দুর্নাম ছড়াচ্ছে, আমি তাদেরকে নিন্দাও ধিক্কার জানাই, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেশরত্ন শেখ হাসিনার বাংলায় কোন অন্যায় অত্যাচার এর ঠাই নেই।আমি সবসময় ভালো কাজের সাথে থাকি, মহান সৃষ্টিকর্তা রব্বুল আলামিন যেন বাকি জীবনটা মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যেতে পারি।শেখ হাসিনার সরকার উন্নয়নের সরকার, তারেই হাত ধরে দেশে এগিয়ে যাচ্ছে ২০৪১ সালের যে স্মার্ট বাংলাদেশ সেই অভিকল্প স্বপ্ন সারথি হিসেবে আমরাও হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলার রাখাল রাজা, বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা হাতকে শক্তিশালী করা লক্ষ্য প্রত্যয় নিয়ে যেমন দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে আমরাও ডিজিটাল বাংলাদেশের একজন সু নাগরিক হিসেবে সকলের কাছে দেশরত্ন শেখ হাসিনার জন্য দোয়া এবং ভালোবাসা চাই। এবং সর্বশেষ মেলার আয়োজক দর্শনার্থী এবং যারা মেলায় স্টল দিয়েছেন সবাইকে তিনি ধন্যবাদ জানিয়ে দেশরত্ন শেখ হাসিনার জন্য দোয়া চেয়ে সবার সুস্বাস্থ্য ও মঙ্গল কামনা করে, এই মেলা সফল এবং সার্থক হোক এই দোয়া চেয়ে এবং তিনি সকলের সাহায্য সহযোগিতার মাধ্যমে মেলার সফলতা কামনা করেন। তিনি আরো বলেন মেলা আস্তে আস্তে জমতে শুরু করেছে ১৫ তারিখের পর থেকে মেলায় আরো জনসমাগম বেশি হবে বলে তিনি প্রত্যাশা করেন, এবং সকলের সাহায্যে ও মাধ্যম দিয়ে এই মেলা সফলতার সাথে শেষ হবে বলে তিনি দৃঢ় মনোভাব ব্যক্ত করেন। কিছু দোকানের সাথে কথা হলে তারা বলেন এই মেলা এক তারিখ থেকে শুরু হয়েছে আস্তে আস্তে মেলার বেচাকেনা বাড়ছে আশা করছি মেলায় আরও জনসমাগম বাড়বে এবং আমাদের ব্যবসা ভালো হবে বলে বিশ্বাস রাখি, রুটি রুজির মালিক মহান সৃষ্টিকর্তা, তবে মেলার পরিবেশ অনেক সুন্দর এবং স্বাভাবিক আছে বলে দোকানদাররা বলেন মেলা কমিটিকে আমাদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ এবং ভালোবাসা জ্ঞাপন করছি।

দৈনিক আলোর প্রতিদিন এর প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না


পাঠকের মন্তব্য:

সর্বশেষ

Selected poll is not defined.

সম্পাদক ও প্রকাশক : মোঃ রাসেল ইসলাম
বার্তা সম্পাদক : রাইতুল ইসলাম

প্রধান কার্যালয় : ১৬১/১/এ উলন, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯
মোবাইল : 01715674001
বিজ্ঞাপন : 01727338602
ইমেইল : [email protected], [email protected],

Developed by RL IT BD